- খবর: ১৫ আগস্ট বিদ্যালয়ে নিম্নোক্ত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কবিতা ও রচনা প্রতিযোগীতা
নোটিশ বোর্ড
ক্লাস রুটিন
পাঠ পরিকল্পনা
পরীক্ষার রুটিন
রেজাল্ট
অফিস আদেশ /Office Order
Our Honorable Teachers
MD. TARIQUL ISLAM
HEAD MASTER
8801911625968
AYESHA KHATUN
ASSISTANT HEAD MASTER
MST MANSURA BEGUM
ASSISTANT TEACHER (MATH & G .SCIENCE)
AFLATUN NAHAR
ASSISTANT TEACHER (SOCIAL SCIENCE)
GITIKA RANI
HINDU RELIGION TEACHER
MST. DAYELI BEGUM
AGRICULTURE
MD. SOHEL RANA
ASSISTANT TEACHER (ICT)
8801719402670
MD. ASHADUZZAMAN
PHYSICAL TEACHER
8801712362299
MST. MOUSUMI ZAHAN
ASSISTANT LIBRARIAN
MD. ASADUZZAMAN PK
ASSISTANT TEACHER (BANGLA)
DUDAL KUMAR MANDOL
ASSISTANT TEACHER (SCIENCE)
MD. SADEQUR RAHMAN
ASSISTANT TEACHER (ENGLISH)
SHAMMI AKTAR
COMPUTER LAB OPARATOR
8801740771517
দিনপুঞ্জি
সভাপতি মহোদয়ের বার্তা
তথ্য ও যোগাযোগের প্রযুক্তি (Information and Communication Technology-ICT) মানুষের জীবন ধারণের পদ্ধতিকে বদলে দিয়েছে- জীবনকে করেছে সহজ ও আনন্দময়। শিক্ষাক্ষেত্রেও তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তি যোগ করেছে নতুন মাত্রা। আইসিটি স্থান করে নিয়েছে গ্রামের বিদ্যালয়ের সেই ছোট্ট শ্রেণিকক্ষেও - যেখানে শিক্ষার্থীরা বই-খাতার পাশাপাশি কম্পিউটারেও শিখতে শুরু করেছে। জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০-এর আলোকে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং সকল ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল বাংলাদেশের যোগ্য রূপকার হিসাবে গড়ে তোলে ‘‘ভিশন ২০২১’’ বাস্তবায়নের জন্য এই ওয়েবসাইট অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও অভিভাবকের মাঝে নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করে বিদ্যালয় ও শিক্ষা সংক্রান্ত সকল তথ্য দ্রুত পৌঁছতে সহায়তা করবে। এই ওয়েবসাইটটি খোলার মাধ্যমে বিদ্যালয়ের সামগ্রিক মান উন্নয়ন ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করণে একটি নতুন মাত্রা যুক্ত হবে এই প্রত্যাশা করছি।
This page was viewed
Times
প্রধান শিক্ষকের বাণী
বর্তমান বিশ্ব এখন জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়েছে অনেকটা, আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির অত্যাধুনিক ধারায় সিক্ত করেছে নিজেদেরকে। পিছিয়ে নেই আমরাও। তাই বর্তমান সরকারের ‘‘ভিশন ২০২১’’ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে আমরাও দৃঢ় প্রত্যয়ী।আমরাও চাই শুধু বাংলাদেশ নয় সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে আমাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠান রাজশাহী স্যাটেলাইট টাউন হাই স্কুল পরিচয় করিয়ে দিতে। তাই আমাদের ওয়েবসাইটটি উন্মুক্ত করে ছড়িয়ে দিতে চাই সর্বত্র। এর ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি হবে। এছাড়া আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, অভিভাবক শুভাকাঙক্ষী, মহৎপ্রাণ ব্যক্তিগণ তাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের তথ্য, বিভিন্ন অর্জন, বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য তথ্য সমূহ দেখে রোমাঞ্চিত হবেন, দূর থেকে আমাদেরকে আন্তরিকতার বন্ধনে আবদ্ধ করবেন। এই ওয়েবসাইটটি খোলার মাধ্যমে বিদ্যালয়ের সামগ্রিক মান উন্নয়ন ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করণে একটি নতুন মাত্রা যুক্ত হবে এই প্রত্যাশা করছি।
প্রধান শিক্ষক মোঃ তারিকুল ইসলাম
বিদ্যালয়ের ইতিহাস
১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে উপশহর এলাকার কয়েকজন বিদ্যানুরাগী ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায় বিদ্যালয়ের শুভসূচনা হয়। তাদের মধ্যে ছিলেন প্রফেসর মোঃ শামসুল হক, প্রফেসর মোঃ এরশাদ আলী, মোঃ আব্দুর রউফ ও অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ। প্রথমে প্রধান শিক্ষক হিসেবে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ হায়দার আলীকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দিয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। এর কিছু দিন পর মোঃ মাজহার হোসেন কে প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর ১৯৮০ সালে জনাব মোঃ আব্দুর রউফ এর সহযোগীতায় তৎকালীন ভুমিপ্রতি মন্ত্রী জনাব জমির উদ্দিন সরকার হাউজিং এস্টেট হতে ১.৩৮৬০ বা ৮৪ কাঠা জমি রাজশাহী স্যাটেলাইট টাউন হাই স্কুলের নামে বরাদ্দ করেন এবং রাজশাহী জেলা প্রশাসক মহাদয়ের স্বাক্ষরে বিদ্যালয়ের নাম রেজিস্ট্রি দেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড হতে ১৯৭২ সালে জুনিয়র বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত হয়। ১৯৭৩ সালে ৯ম এবং ১৯৭৫ সালে বিজ্ঞান বিভাগের অনুমতি পায়। যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে ১৯৮১ সালে বাণিজ্য বিভাগ এবং ২০০১ সালে কম্পিউটার বিষয়ে স্বীকৃতি নেওয়া হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে কম্পিউটার ল্যাব,ডিজিটাল ক্লাস রুম, বিজ্ঞানাগার এবং সমৃদ্ধ লাইব্রেরি রয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক হিসেবে জনাব মোঃ মাজহার হোসেন ০১-১০-১৯৬৯ ইং হতে ০৫-০৪-১৯৯৮ ইং পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে জনাব মোঃ তারিকুল ইসলাম ১৯-০৯-২০১০ ইং হতে কর্মরত আছেন। বর্তমানে বিদ্যালয়ে শিক্ষক-কর্মচারীর সংখ্যা ১৭ জন। কর্মরত সকল শিক্ষক-কর্মচারীর, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগীতায় বিদ্যালয়টি একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠেছে।
উল্লেখ্য অত্র এলাকায় অধিকাংশ জনগন বিদ্যানুরাগী হওয়ায় সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিদ্যালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রম দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। বর্তমানে কর্মরত শিক্ষক কর্মচারীগণ খুবই আন্তরিক ফলে বিদ্যালয় পড়ালেখা,খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে বিদ্যালয়টি ক্রমান্বয়ে উন্নতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। বিদ্যালয়টিতে ৬ষ্ঠ হতে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদান করা হয়। বিজ্ঞান,মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ চালু রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৬০ জন। এম.পি.ও ভুক্ত শিক্ষক সংখ্যা ১২ জন। সহকারী গ্রন্থাগারিক ০১ জন, ৩য় শ্রেণীর কর্মচারী ০১ জন এবং ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী ০২ জন এবং খণ্ডকালীন ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী ০২ জন। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল হতে প্রাপ্ত ০৮টি কম্পিউটার ০১টি ল্যাপটপ এবং অপর একটি প্রজেক্টর দ্বারা ডিজিটাল ক্লাস রুম করা হয়েছে। যাতে নিয়মিত ডিজিটাল কন্টেন্ট ব্যবহার করে ক্লাস নেওয়া হয়। তাছাড়া সমৃদ্ধ লাইব্রেরী এবং বিজ্ঞানাগার রয়েছে। বিদ্যালয় সংলগ্ন প্রায় চার হাজার বর্গমিটারের একটি খেলার মাঠ রয়েছে। উক্ত মাঠে শরীর চর্চা শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে নিয়মিত খেলাধুলার অনুশীলন করা হয়। বিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে আন্তঃ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট খেলা হয়। ফলে প্রত্যেক বছরে বিকেএসপি সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছাত্ররা অংশ গ্রহন করে থাকে। বিদ্যালয়টিতে ৪টি গ্রুপে ৮জন করে মোট ৩২ জনের একটি স্কাউট দল রয়েছে। তারা নিয়মিত জাতীয় ও সামাজিক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ গ্রহন করে।
তাছাড়া জাম্বুরী, বিদ্যুৎ ক্যাম্প ও বিভিন্ন স্কাউট অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহন করে। এছাড়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন রচনা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করে এবং সফলতা অর্জন করে। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা,বার্ষিক ভোজ,শিক্ষা সফর,শহীদ দিবস, জাতীয় শিশু দিবস সহ সকল জাতীয় দিবসগুলোতে চিত্রাংকন,রচনা প্রতিযোগিতা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়জোন করা হয়। সার্বিক মূল্যায়নের দিক থেকে বিদ্যালয়টি একটি আদর্শ ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুনাম অর্জন করেছে।